৩. স্বাস্থ্যকর খাবার খান: প্রোটিন, শাকসবজি, ফল, পুষ্টিকর খাবার আপনার ডায়েটে অবশ্যই থাকবে। বিলম্ব প্রক্রিয়ায় প্রসেস করা খাবারের ব্যবহার এবং নিরামিষ খাদ্যের উপভোগ করুন।
৪. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পানি শরীরের নিয়মিত প্রশস্ততা ও উর্বরতা বজায় রাখবে।
৫. নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন: দৈনন্দিন কার্যক্রমে শারীরিক পরিশ্রম অন্যভাবে যোগ করুন। উদাহরণস্বরূপ, পাঠ্যপুস্তক পড়ার সময়ে থেকে থাকুন এবং হাতের সাহায্যে নিজের ক্ষেত্রে কাজ করুন।
৬. বিশ্রাম এবং পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিদিন সময় দিন: মানসিক ও শারীরিক পুনরুদ্ধারের জন্য নিয়মিতভাবে বিশ্রাম নিন। সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলির সাথে সম্পর্কিত কাজ এবং আপনার শরীর এবং মনের জন্য সময় দিন।
৭. আপনার শরীরের যত্ন নিন, যত্নশীল থাকুন: নিয়মিতভাবে শরীরের পরিচর্যা করুন। স্নান করুন, মেশিন করে শরীরের পরিস্কার রাখুন এবং উপযুক্ত পরিধেয় ব্যবহার করুন।
৮. পর্যাপ্ত সময়ে রিল্যাক্স করুন এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে পরিচালনা করুন: নিয়মিতভাবে মানসিক রিল্যাক্সেশন অনুষ্ঠান করুন, যেমন মেডিটেশন, যোগা, দীর্ঘশ্বাস প্রয়োগ ইত্যাদি। মনোযোগ এবং স্বাস্থ্যকে পরিচালনা করার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিন।
৯. যোগাযোগ প্রতিবন্ধক অংশগ্রহণ করুন: পরিবারের সদস্যদের, বন্ধুদের এবং সামাজিক সম্পর্কের সাথে যোগাযোগ প্রতিবন্ধক না হওয়ার চেষ্টা করুন। সামাজিক সম্পর্ক ও সমর্থন আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
১০. নিয়মিত চেকআপ এবং পরামর্শ করুন ডাক্তারের সাথে: নিয়মিতভাবে ডাক্তারের সাথে চেকআপ করুন এবং শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্য প্রদান করুন। ডাক্তারের পরামর্শ পেতে নিয়মিত চেকআপ করা উচিত।